অনুসন্ধান ফলাফলগুলি - দীনবন্ধু মিত্র

দীনবন্ধু মিত্র

| মৃত্যু_স্থান = ব্রিটিশ ভারত | পেশা = নাট্যকার, কবি | বাসস্থান = | জাতীয়তা = ভারতীয় | নাগরিকত্ব = ব্রিটিশ ভারত | সময়কাল = বাংলার নবজাগরণ | ধরন = নাটক, কাব্য | উল্লেখযোগ্য_রচনাবলি = নীলদর্পণ, নবীন তপস্বিনী, সধবার একাদশী, বিয়ে পাগলা বুড়ো, জামাই বারিক, কমলে কামিনী, দ্বাদশ কবিতা, সুরধুনী কাব্য | পুরস্কার = }} দীনবন্ধু মিত্র (১০ এপ্রিল ১৮৩০ – ১ নভেম্বর ১৮৭৩) ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা নাটকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রূপকার। বাংলার আধুনিক নাট্যধারার প্রবর্তক মাইকেল মধুসূদন দত্তের সমসাময়িক দীনবন্ধু মিত্র অবশ্য মাইকেল প্রবর্তিত পৌরাণিক বা ঐতিহাসিক নাট্যরচনার পথে না গিয়ে বাস্তবধর্মী সামাজিক নাট্যরচনায় মনোনিবেশ করেন। এই ধারায় তিনিই হয়ে ওঠেন পরবর্তীকালের নাট্যকারদের আদর্শস্থানীয়।

দীনবন্ধু মিত্রের প্রথম নাটক ''নীলদর্পণ'' প্রকাশিত হয় ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা থেকে। এর পরে ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয় তার দ্বিতীয় নাটক ''নবীন তপস্বিনী''। এ নাটকটি তিনি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করেন। দীনবন্ধু মিত্র-এর দুটি উৎকৃষ্ট প্রহসন হলো ''সধবার একাদশী'' ও ''বিয়ে পাগলা বুড়ো''। ইংরেজি শিক্ষিত নব্য যুবকদের মদ্যপান ও বারবণিতাকে উপহাস করে রচিত প্রহসন ‘সধবার একাদশী’। ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে তার অপর এক প্রহসন ''জামাই বারিক'' প্রকাশিত হয়। ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয় তার সর্বশেষ নাটক ''কমলে কামিনী''। নাটক ছাড়াও দুটি কাব্যগ্রন্থও দীনবন্ধু রচনা করেছিলেন – ''দ্বাদশ কবিতা'' (১৮৭২) ও ''সুরধুনী কাব্য'' (প্রথম ভাগ – ১৮৭১ ও দ্বিতীয় ভাগ – ১৮৭৬)। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
  • প্রদর্শন 1 - 8 ফলাফল এর 8
ফলাফল পরিমার্জন করুন
  1. 1
  2. 2
  3. 3
  4. 4
  5. 5
  6. 6
  7. 7
  8. 8