অনুসন্ধান ফলাফলগুলি - মাইকেল মধুসূদন দত্ত

মাইকেল মধুসূদন দত্ত

এই রাস্তার একটি ভবনে থাকতেন কবি | জন্ম_স্থান = সাগরদাঁড়ি, যশোর, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ) | মৃত্যু_তারিখ = | মৃত্যু_স্থান = কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান ভারত) | সমাধিস্থল = লোয়ার সার্কুলার রোড সেমিট্রি, কলকাতা | শিক্ষা_প্রতিষ্ঠান = হিন্দু কলেজ (বর্তমানে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়)
গ্রে'জ ইন | ছদ্মনাম = টিমোথি পেনপোয়েম | পেশা = কবি, নাট্যকার | বাসস্থান = | জাতীয়তা =ব্রিটিশ ভারতীয় | বিষয় = সাহিত্য | আন্দোলন = বাংলার নবজাগরণ | উল্লেখযোগ্য_রচনা = ''মেঘনাদবধ কাব্য'' | পুরস্কার = | দাম্পত্যসঙ্গী = রেবেকা টমসন ম্যাকট্যাভিশ (১৮৪৮-১৮৫৬)
এমিলিয়া হেনরিয়েটা সোফি হোয়াইট (১৮৫৮-১৮৭৩) | সন্তান = নেপোলিয়ন
শর্মিষ্ঠা |সাহিত্যকর্ম রিভিউ=}} মাইকেল মধুসূদন দত্ত (২৫ জানুয়ারি, ১৮২৪ – ২৯ জুন, ১৮৭৩) ছিলেন উনিশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ও নাট্যকার। হিন্দু কলেজে পড়াশোনা করার সময় মধুসূদন প্রথম কাব্যচর্চা শুরু করেন। তাঁকে বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব মনে করা হয়। ঐতিহ্যের অনুবর্তন অগ্রাহ্য করে তিনি কাব্যে নতুন রীতি প্রবর্তন করেন। বাংলা ভাষায় তিনিই অমিত্রাক্ষর ছন্দচতুর্দশপদী বা সনেটের প্রবর্তক।

বাংলাদেশের যশোর জেলায় সম্ভ্রান্ত কায়স্থ পরিবারে মধুসূদনের জন্ম। যৌবনে খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করে তিনি "মাইকেল মধুসূদন দত্ত" নাম গ্রহণ করেন এবং পাশ্চাত্য সাহিত্যের দুর্নিবার আকর্ষণে ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। জীবনের দ্বিতীয় পর্বে মধুসূদন নিজের মাতৃভাষার প্রতি মনোযোগী হন। এই পর্বে তিনি বাংলায় মহাকাব্য, চতুর্দশপদী কবিতা, নাটক ও প্রহসন ইত্যাদি রচনা করেছেন। তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত মহাকাব্য ''মেঘনাদবধ কাব্য''।

মধুসূদনের ব্যক্তিগত জীবন ছিল নাটকীয় ও বেদনাঘন। মাত্র ঊনপঞ্চাশ বছর বয়সে কলকাতায় এই মহাকবির মৃত্যু হয়। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
  • প্রদর্শন 1 - 10 ফলাফল এর 10
ফলাফল পরিমার্জন করুন
  1. 1
  2. 2
  3. 3
  4. 4
  5. 5
  6. 6
  7. 7
  8. 8
  9. 9
  10. 10